সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
৫ কার্তিক ১৪৩২

শার্শার নাভারন সরকারি খাদ্য গুদামে দুদকের অভিযান

  • আপডেট সময় : ০৪:৩১:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
  • 57

শার্শার নাভারন সরকারি খাদ্য গুদামে দুদকের অভিযান

স্টাফ রিপোর্টার-

যশোরের শার্শা উপজেলার নাভারন সরকারি খাদ্য গুদামে দুদকের অভিযান নিম্ন মানের চাউল রাখা ও ধান ক্রয় হিসাবের গড়মিল থাকার কারণে খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামসেদ ইকবালুর রহমানকে কাগজপত্র নিয়ে যশোর দুদক অফিসে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

 

মঙ্গলবার দুপুরে দুদক যশোরের সহকারী পরিচালক আল-আমীন এর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

জানা যায়, শার্শা উপজেলায় ১৭ টি রাইস মিল থেকে ১২ হাজার ৬ শত ১৬ মেট্রিক টন

চাউল ক্রয় করেছেন।সেখান থেকে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামসেদ ইকবালুর রহমান প্রতি কেজি চাউল থেকে ৬০ পয়সা করে কমিশন নিয়েছেন ও ধান ক্রয় করেছেন ১ হাজার ৫৬ মেট্রিক টন সেখান থেকেও কমিশন খেয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন  সৌদি আরবে চাকরির নামে প্রতারণা: মুরাদনগরের রূক মিয়ার বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, প্রবাসীদের মানবেতর জীবন

 

এ ধরণের অভিযোগে কারনেই দুদকের সদস্যরা ঝটিকা অভিযান চালিয়েছেন।

দুদক যশোরের সহকারী পরিচালক আল-আমীন সাংবাদিকদের বলেন, অভিযানের সময় ৪,৫,এবং ৬ নাম্বার গোডাউনে নিম্ন মানের চাউল পাওয়া যায় এবং ধান ক্রয় এর কোন হিসাব দেখাতে পারেনি। একারণে তাকে দুদক অফিসে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে এলাকার অনেকেই জানিয়েছেন শুধু খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামসেদ ইকবালুর রহমান ও উপ খাদ্য পরিদর্শক ফারজানার নেতৃত্বে একটি সিন্ডিকেট খাদ্য গুদামে নানান ধরনে অপরাধ করে থাকেন।#

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীবরদীতে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর কোলে নবজাতক কন্যার জন্ম, প্রশাসনের তৎপরতা

শার্শার নাভারন সরকারি খাদ্য গুদামে দুদকের অভিযান

আপডেট সময় : ০৪:৩১:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

শার্শার নাভারন সরকারি খাদ্য গুদামে দুদকের অভিযান

স্টাফ রিপোর্টার-

যশোরের শার্শা উপজেলার নাভারন সরকারি খাদ্য গুদামে দুদকের অভিযান নিম্ন মানের চাউল রাখা ও ধান ক্রয় হিসাবের গড়মিল থাকার কারণে খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামসেদ ইকবালুর রহমানকে কাগজপত্র নিয়ে যশোর দুদক অফিসে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

 

মঙ্গলবার দুপুরে দুদক যশোরের সহকারী পরিচালক আল-আমীন এর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

জানা যায়, শার্শা উপজেলায় ১৭ টি রাইস মিল থেকে ১২ হাজার ৬ শত ১৬ মেট্রিক টন

চাউল ক্রয় করেছেন।সেখান থেকে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামসেদ ইকবালুর রহমান প্রতি কেজি চাউল থেকে ৬০ পয়সা করে কমিশন নিয়েছেন ও ধান ক্রয় করেছেন ১ হাজার ৫৬ মেট্রিক টন সেখান থেকেও কমিশন খেয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন  সৃজনশিখা'র উদ্যোগে বেনাপোলে স্কুল-শিক্ষার্থীদের চিত্রাংকণ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত ।

 

এ ধরণের অভিযোগে কারনেই দুদকের সদস্যরা ঝটিকা অভিযান চালিয়েছেন।

দুদক যশোরের সহকারী পরিচালক আল-আমীন সাংবাদিকদের বলেন, অভিযানের সময় ৪,৫,এবং ৬ নাম্বার গোডাউনে নিম্ন মানের চাউল পাওয়া যায় এবং ধান ক্রয় এর কোন হিসাব দেখাতে পারেনি। একারণে তাকে দুদক অফিসে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে এলাকার অনেকেই জানিয়েছেন শুধু খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামসেদ ইকবালুর রহমান ও উপ খাদ্য পরিদর্শক ফারজানার নেতৃত্বে একটি সিন্ডিকেট খাদ্য গুদামে নানান ধরনে অপরাধ করে থাকেন।#